বেপড়োয়া গতি কেড়ে নিচ্ছে মানুষের প্রাণ

Spread the love

সময়ের চেয়ে জীবনের মূল্য অনেক বেশী।  এ কথা আমরা কোন ভাবেই মানছি না।  পত্রিকা খুললেই দেখা যাচ্ছে সড়ক দুর্ঘটনা। কিন্তু এর মূল কারণ কি??.  একটা পরিবারের উপার্যন করে ঢ়ে অভিভাবক বাবা অথবা মা,  তারা যখন সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যায়।  সেই পরিবারের কি অবস্থা হয়? সেই পরিবারের ছোট, ছোট বাচ্চা গুলোর কি ভবিষ্যৎ হবে??  কে নিবে এদের দায়িত্ব??  শুধু মাত্র চালকের অসতর্কা,   ঘুম চোখে গাড়ী চালানো,  বেপরোয়া গতী, গাড়ী চালানো অবস্থায় মোবাইলে কথা বলা, ওভারটেকিং মূলত এসবই দুর্ঘটনার মূল কারণ।
ট্রাফিক আইন না মেনে মহা সড়কে বেশীর ভাগ গাড়ী চলাচল করে। নাটরের লালপুর উপজেলায় প্রাইভেট কার ও মটর সাইকেল সংঘর্ষে ১ জন নিহত ও অপরজন আহত। চট্টগ্রামের বাস মাক্রোবাস মুখোমুখি সংঘর্ষে প্রাণ গেল ৭ জনের। লোহাগড়ায় বাড়ী ফেড়ার পথে, প্রাণ গেল ২ বন্ধুর। যমুনা সেতু থেকে বাড়ী আসছিলো। পিরোজপুরের,  ইন্দুরকান্দিতে মটরসাইকেলে স্ত্রী কে নিয়ে বেড়াতে গিয়ে,  মারাত্মক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল স্বামী তুহিনের,  স্ত্রী অহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি।
প্রতিদিন এভাবেই চলছে মৃত্যুর মিছিল। সর্বশান্ত হচ্ছে ,  এক একটি পরিবার, । এই পরিবার গুলোর স্বপ্ন ধুলোয় মিশে যায়। সামান্য বাসের হেলপার, নাই কোন লাইসেন্স।  গাড়ী চালাচ্ছে।  কিন্তু এভাবে কতদিন চলবো আমরা??  আমি নিরাপদ সড়ক চাই।  আমার স্ত্রী,  সন্তানদের নিয়ে নিরাপদে বাড়ী ফিরবো সেই নিশ্চয়তা কোথায়???  একটা দূর্ঘটনা,  সারা জীবনের কান্না।

Spread the love

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *